কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল, ঠাঁই নেই হোটেলে

অনলাইন ডেস্ক

ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের ছুটিতে কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে সৈকতে পর্যটকদের তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না।

- Advertisement -

শুধু সমুদ্র সৈকত নয়, জেলার সবগুলো পর্যটন স্পট পর্যটদের পদচারণায় এখন মুখর। মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, হিমছড়ি, ইনানী, দরিয়ানগর, সোনাদিয়া, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় বিপুল পরিমাণ পর্যটকের সমাগম রয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজার শহরের বার্মিজ মার্কেট, রাখাইন পল্লী, বৌদ্ধ মন্দির ও রামুর বৌদ্ধ মন্দিরেও পর্যটকদের প্রচুর ভিড় দেখা গেছে।

- Advertisement -google news follower

কক্সবাজার হোটেল-গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার দাবি করেন, এ মূহুর্তে কক্সবাজারে রুম খালি নেই। শতভাগ বুকিং। অনেক পর্যটক রুম চাইলেও তারা রুম দিতে পারছে না।

ঢাকা থেকে আগত পর্যটক শেফায়েত বলেন, ঈদের আগে রুম বুকিং দিয়েছিলাম। তাই রুম নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। তবে যে পরিমাণ মানুষ দেখতেছি আগে থেকে রুম বুকিং না দিলে রাস্তায় থাকতে হতো।

- Advertisement -islamibank

আসিফুল ইসলাম নামে আরেক পর্যটক বলেন, সকালে বাসে করে কলাতলী নেমেছি। কিন্তু এখনো রুম পাইনি। অনেক জায়গায় গেলেও রুম নেই কোনো হোটেলে রুম পাচ্ছি না।

পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত বীচকর্মী মাহবুব বলেন, আজ সকালে লাবলী থেকে কলাতলী পয়েন্ট পর্যন্ত ৩ কিলোমিটারে ১ লাখের মতো পর্যটক নেমেছে।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটক ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা বলেন, পহেলা বৈশাখ ও ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারে কয়েক লাখ পর্যটক এসেছে। তাদের নিরাপত্তায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। যেসব পর্যটকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত রুম ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাচ্ছি সেগুলো লিখিত আকারে নিয়ে হোটেলের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচলনা করছি।

জেএন/এমআর

KSRM
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জয়নিউজবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন news@joynewsbd.com ঠিকানায়।

এই বিভাগের আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ

×KSRM