সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও বেড়েছে পানিবাহিত রোগ-বালাই। জ্বর-সর্দি, আমাশয়, ডায়রিয়া, পেটের পীড়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বানভাসিরা।
পাশাপাশি জেলার সবগুলো নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে এখনও পানিবন্দি জেলার লক্ষাধিক মানুষ। ৪৫০টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছেন তাঁরা।
বানভাসিরা জানান, বন্যার পানিতে হাওর এলাকার সব
টিউবওয়েল তলিয়ে গেছে। সেজন্য আমরা বিশুদ্ধ পানি খেতে পারছি না। হাওর ও নদীর পানি খেয়ে বেঁচে থাকতে হচ্ছে। যার ফলে আমাদের শিশু ও বয়ষ্করা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
তবে সুনামগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. আহম্মদ হোসেন জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত বন্যা পরবর্তী পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব তেমন একটা দেখা যায়নি। ১২৩টি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। খাবার স্যালাইন, ওষুধ ও পানি বিশুদ্ধকরণ টেবলেট মজুত আছে।
জয়নিউজ/পিডি